নওগাঁর রাণীনগরে ইটভাটা বন্ধের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ইটভাটার মালিক-শ্রমিকরা। বিক্ষোভ শেষে ইউএনও বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। বুধবার উপজেলা ইট প্রস্তুতকারক মালিক সমিতির আয়োজনে এই বিক্ষোভ মিছিল ও স্মারকলিপি প্রদান করা হয় হয়।
বেলা ১১টার দিকে উপজেলা সদরের বাসট্যান্ড এলাকার মেসার্স শাহী ফিলিং স্টেশনের সামনে থেকে ইট ভাটা মালিক সমিতির সদস্য ও শ্রমিকরা বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। মিছিলটি উপজেলা পরিষদ চত্বরে গিয়ে শেষ হয়। এরপর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন উপজেলা ইট প্রস্তুতকারক মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ।
এ সময় বক্তব্য রাখেন, রাণীনগর উপজেলা ইট প্রস্তুতকারক মালিক সমিতির সভাপতি আব্দুস সাত্তার শাহ, সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান, সদস্য আবু বক্কর সিদ্দিকসহ অনেকেই।
বক্তারা বলেন, মালিকরা নিজেদের অর্থ বিনিয়োগ করে ইটভাটা তৈরি করে ব্যবসা পরিচালনা করছেন। প্রতিটি ইট ভাটায় কমপক্ষে তিন শতাধিক শ্রমিক প্রতি মৌসুমে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছে। প্রতিটি ইট ভাটার মালিক ইতিমধ্যেই চলতি মৌসুমের জন্য লাখ লাখ টাকা বিনিয়োগ সম্পন্ন করেছে। যদি চলতি মৌসুমে ইট প্রস্তুত করা না হয় তাহলে প্রতিটি ইটভাটার মালিক ও শ্রমিকরা পথে বসবে।
বক্তারা আরও বলেন, ২০১৬ সাল পর্যন্ত পরিবেশ অধিদপ্তর সার্টিফিকেট নবায়ন করে দিলেও এরপর থেকে নবায়নের আবেদন দিয়ে রাখলেও আজ পর্যন্ত অধিদপ্তর সার্টিফিকেট নবায়নের বিষয়ে কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন না। অথচ প্রতি মৌসুমে ইটভাটায় অহেতুক অভিযান চালিয়ে মালিকদের ক্ষতির দিকে ঠেলে দিচ্ছে। তাই দেশের উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড অব্যাহত রাখার স্বার্থে চলমান ইট ভাটাগুলোকে পরিবেশ অধিদপ্তরের সার্টিফিকেট নবায়ন করার সুযোগ দিতে সরকারের সুদৃষ্টি কামনা করেছে উপজেলার ইটভাটা মালিকরা। যদি ইটভাটা নিয়ে একটি সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত সরকার গ্রহণ না করে তাহলে আগামীতে শ্রমিকদের সাথে নিয়ে আরও কঠোর আন্দোলনের ঘোষণা প্রদান করেন বক্তারা।
বেলা ১১টার দিকে উপজেলা সদরের বাসট্যান্ড এলাকার মেসার্স শাহী ফিলিং স্টেশনের সামনে থেকে ইট ভাটা মালিক সমিতির সদস্য ও শ্রমিকরা বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। মিছিলটি উপজেলা পরিষদ চত্বরে গিয়ে শেষ হয়। এরপর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন উপজেলা ইট প্রস্তুতকারক মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ।
এ সময় বক্তব্য রাখেন, রাণীনগর উপজেলা ইট প্রস্তুতকারক মালিক সমিতির সভাপতি আব্দুস সাত্তার শাহ, সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান, সদস্য আবু বক্কর সিদ্দিকসহ অনেকেই।
বক্তারা বলেন, মালিকরা নিজেদের অর্থ বিনিয়োগ করে ইটভাটা তৈরি করে ব্যবসা পরিচালনা করছেন। প্রতিটি ইট ভাটায় কমপক্ষে তিন শতাধিক শ্রমিক প্রতি মৌসুমে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছে। প্রতিটি ইট ভাটার মালিক ইতিমধ্যেই চলতি মৌসুমের জন্য লাখ লাখ টাকা বিনিয়োগ সম্পন্ন করেছে। যদি চলতি মৌসুমে ইট প্রস্তুত করা না হয় তাহলে প্রতিটি ইটভাটার মালিক ও শ্রমিকরা পথে বসবে।
বক্তারা আরও বলেন, ২০১৬ সাল পর্যন্ত পরিবেশ অধিদপ্তর সার্টিফিকেট নবায়ন করে দিলেও এরপর থেকে নবায়নের আবেদন দিয়ে রাখলেও আজ পর্যন্ত অধিদপ্তর সার্টিফিকেট নবায়নের বিষয়ে কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন না। অথচ প্রতি মৌসুমে ইটভাটায় অহেতুক অভিযান চালিয়ে মালিকদের ক্ষতির দিকে ঠেলে দিচ্ছে। তাই দেশের উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড অব্যাহত রাখার স্বার্থে চলমান ইট ভাটাগুলোকে পরিবেশ অধিদপ্তরের সার্টিফিকেট নবায়ন করার সুযোগ দিতে সরকারের সুদৃষ্টি কামনা করেছে উপজেলার ইটভাটা মালিকরা। যদি ইটভাটা নিয়ে একটি সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত সরকার গ্রহণ না করে তাহলে আগামীতে শ্রমিকদের সাথে নিয়ে আরও কঠোর আন্দোলনের ঘোষণা প্রদান করেন বক্তারা।
কাজি আনিসুর রহমান (রাণীনগর (নওগাঁ)